প্রকাশিত : ১০ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:৫৩

প্রতিমন্ত্রী পলকের কাছে রাস্তা র্নিমাণের দাবি করলেন সিংড়ার সুর্য্যপুর গ্রামবাসী

ষ্টাফ রিপোর্টার
প্রতিমন্ত্রী পলকের কাছে রাস্তা র্নিমাণের দাবি করলেন সিংড়ার সুর্য্যপুর গ্রামবাসী

নাটোরের সিংড়ায় প্রতিমন্ত্রী আলহাজ এ্যডঃ  জুনাইদ আহমেদ পলকএমপির হস্তক্ষেপে রাস্তা র্নিমাণের দাবি করলেন সিংড়া উপজেলার কলম ইউনিয়নের সুর্য্যপুর গ্রামবাসীসহ সুর্য্যপুর রহমানিয়া ও মাহামুদিয়া দারুলউলুম মহিলা মাদ্রাসার প্রায় ৪শতাধিক শির্ক্ষাথী,শিক্ষক ও অভিভাবক বৃন্দ। স্থানীয় ভুক্তভোগীরা জানায় উপজেলার কলম ইউনিয়নের সুর্য্যপুর পুর্ব পাড়ায় দ্বিনী ইসলামী শিক্ষা অর্জনের লক্ষে গড়ে উঠেছে রহমানিয়া ও মাহামুদিয়া নামে পাশাপাশি দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর ধরে গড়ে উঠা প্রতিষ্ঠান দুটির আশেপাশে কোনরাস্তা নেই। বলতে গেলে যোগাযোগ একেবারে নিরবিছিন্ন।

গ্রামেরবসতবাড়ি,বাঁশ বাগান দিয়ে নিরবিছিন্ন পথে এই দুটি প্রতিষ্ঠানে আসতে হয়। গ্রামে রনগরপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে একটি সরকারী ডহর আছে। যে পথ দিয়ে কোন রকম যাতায়াত করা গেলেও একটু বৃষ্টি হলেই তা চলাচল বন্ধহয়ে যায়। সরকারী এই ডহর দিয়েই রাস্তা র্নিমাণের দাবি জানান স্থানীয়রা। সরেজমিনে গিয়ে কথা হয় স্থানীয়দের সাথে। সুর্য্যপুর গ্রামের জিয়াউর রহমান জানান,সরকারী এই ডহর আজ ধীওে ধীরে বেদখল হয়ে যাচ্ছে। এরইমধ্যে কয়েক জন বসত বাড়িও করেছেন। এখান দিয়ে রাস্তা হওয়া এখন সময়ের দাবি। রহমানিয়া মাদ্রাসার পরিচালক  মোঃআবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ২০০৮ সালে সকলের সহযোগিতা নিয়ে এই মাদ্রাসা করেছি। রাস্তা না থাকায় শির্ক্ষাথীদের নিয়ে খুব মুশকিলে আছি।অন্যের বাড়ির উপর দিয়ে মাদ্রাসায় আসতে হয়।

এতে অনেকের কাছ থেকে গালমন্দও শুনতে হয়। অনেক দুরের অভিভাবকরা এখানে আসতে বিব্রত অবস্থায় পড়েন।র্মিজাপুর গ্রামের বুলবুল হোসেন বলেন, বর্ষার সময়ে এখানে চলাচল করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।  নগরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে সরকারী ডহর দিয়ে মহিলা মাদ্রাসা পর্যন্তমাত্র ৫০০ মিটার রাস্তা র্নিমানের জন্য আমরা এলাকাবাসী প্রতিমন্ত্রী আলহাজ এ্যডঃ জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি মহোদয়ের কাছে জোরালো দাবি জানাচ্ছি।কলম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃমঈনুল হক চুনু বলেন,এরকম রাস্তা প্রকল্পের বরাদ্ধ বছওে একবার পাই। চলতি বছরে সেই বরাদ্ধের সুযোগ নাই।সুর্য্যপুর গ্রামের পুর্বপাড়ায় ২টি মাদ্রাসার যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য আগামী অর্থবছরে ওই রাসÍার প্রকল্প চাওয়া হবে। প্রকল্প পেলে রাস্তা করা হবে। 

দৈনিক চাঁদনী বাজার/সাজ্জাদ হোসাইন

 

উপরে