প্রকাশিত : ২ আগস্ট, ২০২৪ ১৪:২৭

অর্থ আত্মসাতের খবর প্রকাশের পর রাণীনগর ইউনিয়ন পরিষদে লাগানো হলো আইপিএস

প্রতিনিধি, রাণীনগর, নওগাঁ-
অর্থ আত্মসাতের খবর প্রকাশের পর রাণীনগর ইউনিয়ন পরিষদে লাগানো হলো আইপিএস
খবর প্রকাশের নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার মিরাট ইউনিয়ন পরিষদে টিআর প্রকল্পের বরাদ্দের অর্থ দিয়ে আইপিএস ক্রয় করা হয়। ১ আগস্ট, ২০২৪ ছবি: প্রতিনিধি
গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর অবশেষে নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার মিরাট ইউনিয়ন পরিষদে টিআর প্রকল্পের বরাদ্দের আইপিএস কিনে লাগানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার আইপিএসটি ইউনিয়ন পরিষদে লাগানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাণীনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
 
এর আগে ২৯ জুলাই বিভিন্ন গণমাধ্যমে টিআর প্রকল্পের বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর টনক নড়ে কর্তৃপক্ষের। এরপর মিরাট ইউনিয়ন পরিষদে লাগানো হলো আইপিএস।
 
জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) প্রকল্পের আওতায় উপজেলার মিরাট ইউনিয়ন পরিষদে আইপিএস ক্রয়ের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন (পিআইও) অফিস থেকে ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কর্মকর্তার সাথে যোগসাজসে মিরাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিয়া ও প্রকল্পের সভাপতি ইউপি সদস্য মোছা. রতনা বিবি ২০২২ ও ২৩ সালে দুই দফায় বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করেন। এরপর ইউনিয়ন পরিষদে আইপিএস না কিনে প্রকল্পের বরাদ্দের ৬০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন তারা। বিষয়টি জানাজানি হলে এনিয়ে  চলে নানা সমালোচনা।
 
রাণীনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেহেদী হাসান বলেন, সংবাদ প্রকাশের পর মিরাট ইউনিয়ন পরিষদের বিষয়টি আমার নজড়ে আসে। এরপর প্রকল্পের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যানকে আইপিএস কেনার নির্দেশ দিই। আইপিএস কিনে বৃহস্পতিবার তারা আইপিএস ইউনিয়ন পরিষদে লাগিয়েছে।
উপরে