প্রকাশিত : ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ০১:৫৫

যমুনা চরে মরিচ চাষিদের মুখে হাসি, দ্বিগুন লাভের আশা

আবু তৈয়ব সুজয়,কাজিপুর, সিরাজগঞ্জঃ
যমুনা চরে মরিচ চাষিদের মুখে হাসি, দ্বিগুন লাভের আশা
গত বছর কাঁচা মরিচের দাম ভালো পাওয়ায় সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের কৃষকরা বিশেষ করে যমুনা চরের কৃষকরা মরিচ চাষে আগ্রহ বেড়েছে। চরের পলিমাটিতে প্রায় প্রতিবছরই মরিচের বাম্পার ফলন হয়। মরিচ বিক্রি করে এই এলাকার কৃষকরা বেশ লাভবান হয়। ভালো দামের আশায় চরের কৃষকরা আগে ভাগেই মরিচ চাষে নেমেছে। স্থানীয় কৃষি বিভাগও মরিচ চাষের জন্য কৃষকদের নানা পরামর্শ দিচ্ছে।
 
 
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবছর উপজেলায় ৪৪০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্থানীয় জাত ছাড়াও চরাঞ্চলে বেড গোল্ড, বিজলী প্লাস, বালিজুরি জাতের মরিচ চাষ হচ্ছে। ইতিমধ্যেই কৃষকরা মরিচ বীজ বোপন করেছেন। এখন তারা মরিচ গাছ পরিচর্যায় ব্যাস্ত সময় পার করছেন।
 
উপজেলার নাটুয়াপাড়া চরের কৃষক আব্দুল হামিদ জানান, মরিচের ভালো দাম দেখে চরের কৃষকরা বেশি করে মরিচের চাষ করছেন।
 
 
এছাড়াও উপজেলার অন্যান্য অঞ্চল গুলোতেও ব্যপক মরিচ চাষে কৃষকদের আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাজারে অত্যাধিক দামের কারনে এই মৌসুমেও মরিচের চাষাবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানা গেছে।
 
 
 
 
কাজিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে চরের কৃষকরা মরিচ চাষে নেমেছে। এবছর এই উপজেলায় ৪৪০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষর লক্ষমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে। মরিচের ফলন কিভাবে ভালো হবে সে বিষয়ে কৃষি বিভাগ থেকে নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে চাষীদের। স্থানীয় জাত ছাড়াও চরাঞ্চলে বেড গোল্ড, বিজলী প্লাস, বালিজুরি জাতের মরিচ চাষ হচ্ছে।
উপরে