বসনে বসন্ত
পয়লা ফাল্গুন। বসন্তের প্রথম দিন বলে কথা। প্রকৃতির পাশাপাশি পোশাকও সেজে ওঠে বর্ণিল আনন্দে। বসন্ত নানা রঙে রাঙিয়ে উঠলেও পোশাক সেজে ওঠে হলুদ বা বাসন্তীর ছোঁয়ায়। এবারের বসন্ত বসনের ধারাটা কেমন—জানাচ্ছেন রয়া মুনতাসীর
ছবি: কবির হোসেনপ্যান্ট শাড়ি বেছে নিচ্ছেন এখন অনেকেই। তবে প্যান্ট শাড়ি বহন করার জন্য প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস। জর্জেটের তৈরি শাড়ির সঙ্গে সুতি বা সিক্যুইন কাজ করা ব্লাউজ পরতে পারেন। ব্লাউজ যেকোনো কাটের হতে পারে। শাড়ির বিপরীত রং হলেই ভালো। ছোট ফুল ব্যবহার করতে পারেন টিকলির মতো করে অথবা বেণির ওপরে লাগিয়ে। পোশাক: ক্লাব হাউস
ডবল জর্জেট হাতা কাটা কুর্তার সঙ্গে পালাজ্জো সারা দিনে আরাম দেবে। পুরোটাই ফুলে ফুলে যাঁরা সাজতে চান না, দুটো ফুল ব্যবহার করেই সাজে নিয়ে আসতে পারেন ভিন্নতা।
গলায় থাকুক ভারী গয়না।
ছবি: কবির হোসেনসবুজ শিফনে তৈরি টপেও বসন্ত। সঙ্গে গাঢ় নীল রঙের কোমর উঁচু প্যান্ট। পোশাকের কোথাও হলুদ রঙের ছোঁয়া না রাখলেও ক্ষতি নেই। চুল সেজে উঠুক ফুলে ফুলে। আলতো করে করা খোঁপায় নীল অর্কিডের ভিন্ন রূপ।
ছবি: কবির হোসেনগাঁদা ফুল সব সময়ই সুন্দর। এর আবেদনও অন্য রকম। হাত খোঁপায় ভর্তি করে লাগিয়ে নিলে সাধারণ সুতির শাড়িও হয়ে ওঠে জমকালো। সুতির এক রঙা শাড়ি পরলে ব্লাউজগুলো হতে পারে ছাপা নকশার। খোঁপার বাইরে চুলগুলো ফ্রিঞ্জ করে খোলা রাখা যায়। শাড়ি: বিবিয়ানা ও দেশাল, ব্লাউজ: বিবিয়ানা