কোনাবাড়ী থানা (জিএমপি) সুত্রমতে, বিশেষ ক্ষমতা আইন১৯৭৪ এর২৫বি/ডি(আমদানী নিশিদ্ধ ভারতীয় ফেন্সিডিল বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে রাখা ও সহায়তার মামলা হয়েছে) ০৩ আসামি সহ উদ্ধার হয়েছে একটি গ্রে রং এর ডাবল কেবিন পিকআপ গাড়ী যাহার রেজ্রিঃ ঢাকা মেট্রো-ঠ-১৩-৪০৪১ চার টি মোবাইল ফোন ও মাদক বিক্রয়ের নগদ ৪৩০০০(তেতাল্লিশ হাজার টাকা)।
চার আশামীর মধৌ ০১ নং আসামী মোঃ নূর আলম মুন্নাফ ২৫ পিতাঃ আফসার আলী সাং তালতা,বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলা নিবাসী,পলাতক সহ বাকি ০৩ আসামি যথাক্রমে ০২ নং-মো:নূর জামান ০৩ নং-মোঃ আতিকুল ও পলাতক ০৪ নং আসমামী সপ্বন হাড়ী সর্ব জেলা দিনাজপুর বলে মামনা সুত্রে যানা যায়। অনুসন্ধানে যানা যায় শেরপুর পৌরসভার উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শনের লক্ষে এল জি এস পি প্রকল্পের আওতায় উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ডাবল কেবিন পিকআপ গাড়িটি বরাদ্দ দেয়া হয়। নিয়ম অনুযায়ী গাড়িটি পৌর প্রকৌশলীদের ব্যাবহারের কথা থাকলেও পৌর মেয়র ও তার ছেলে গাড়িটি ব্যাক্তিগত কাজে ব্যবহার করে থাকেন।
একাধিক সুএ ও শেরপুর পৌরসভার বার বার নির্বাচিত দায়িত্বশীল একজন কমিশনার নাম প্রকাশ না করার শর্তে ''চাদনী বাজার'' কে বলেন গাড়ীটি পৌর ইন্জিনিয়ারদের ব্যাবহারের কথা থাকলেও নিয়মভঙ্গ করে মেয়র মহোদ্বয় ও তারছেলে গাড়িটি নিয়ে ঘুড়ে বেড়াতেন, বিগত কিছুদিন আগে মেয়রের পরিবারের একজন গাড়িটি নিয়ে দিনাজপুর জেলা পুলিশের কাছে কয়েক বোতল ফেন্সিডিল সহ ধরা পরলে প্রভাব খাটিয়ে তাৎক্ষনিক ধামাচাপা দেয়ার ঘটনাটি তৎকালীন গাড়ী চালক নিশ্চিত করেন। ঐ ঘটনার পরে মেয়র সাহেব গাড়ির অপব্যাবহার কিছুটা নিয়ন্ত্রন করলেও রাত্রিবেলা গাড়িটি মেয়র মহোদয়ের জিম্মায় থাকতো। এদিকে মামালার তদন্ত কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর (অপারেশন) সৈয়দ রাফিউল করিম বলেন সব দিক মাথায় রেখে মামলাটি গুরুত্বের সাথে তদন্ত হচ্ছে তদন্তের স্বার্থে বেশিকিছু বলতে পাচ্ছি না।
মাদক পরিবহন সংক্তান্তে, শেরপুর পৌরসভার মেয়র জনাব,মোঃ আব্দুস সাত্বার সাহেবকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন ড্রাইভার সার্ভিসিং করার কথা বলে গাড়িটি নিয়ে যায়,তিনি চ্যালেন্জ ছুরে দিয়ে বলেন দিনাজপুরের ঘটনা সম্পূর্ন মিথ্যা। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা আমার পরিবারকে হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্য মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে এবং উল্লেখিত গাড়ীটি মেয়রের নামেই বরাদ্ধ। এ বিষয়ে জনাবা,সুফিয়া নাজিম উপ-পরিচালক স্হানীয় সরকার শাখা,বগুড়া বলেন পৌরসভার কাজকর্ম দেখার দায়িত্ব আমার কিন্তু পৌরসভার সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব মেয়রের। তবে,শেরপুর পৌর এলাকার বিশিষ্ঠ ব্যাবসায়ী জনাব, রাহুল আলম লিমন সাহেব বলেন মেয়র মহোদ্বয় সৎ ও নরম স্বভাবের ব্যাক্তি তিনি অন্যায়ের সাথে আপোষ করবেন না বলে আমি বিশ্বাস করি।