মধ্যপাড়া বনবিভাগের বাসা বাড়িতে বসবাসের অনুপযোগী॥ | Daily Chandni Bazar মধ্যপাড়া বনবিভাগের বাসা বাড়িতে বসবাসের অনুপযোগী॥ | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ৩১ অক্টোবর, ২০১৯ ০৮:১২
৩০ বছর ধরে ভাঙ্গাচুরা ঘরে বসবাস ও আফিস করছেন কর্মকর্তা কর্মচারী
মধ্যপাড়া বনবিভাগের বাসা বাড়িতে বসবাসের অনুপযোগী॥
মোঃ আফজাল হোসেন দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ

মধ্যপাড়া বনবিভাগের বাসা বাড়িতে বসবাসের অনুপযোগী॥

দিনাজপুরের পূর্বাঞ্চলের মধ্যপাড়া রেঞ্জের বনবিভাগের বাসাবাড়িতে বসবাসের অনুপযোগী। ৩০ বছর ধরে ভাঙ্গাচুরা ঘরে বসবাস ও অফিস করছেন কর্মকর্তা কর্মচারী। দিনাজপুরের পূর্বাঞ্চলের মধ্যপাড়া রেঞ্জের আওতায় বেশ কয়েকটি এলাকায় তদারক করেন মধ্যপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা খন্দকার মকছুদ আলী। এখানে ২০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী বসবাস করেন। সরকার বনবিভাগ থেকে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় করলেও মধ্যপাড়া বনবিভাগের বাসাবাড়ি ও অফিস সংস্কার করার কোন প্রয়োজন মনেকরছেনা। ফলে তারা ৩০ বছরে পুরাতন কাঁচা পাকা ভবনে বসবাস করছেন এবং অফিস করছেন।

এই এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মধ্যপাড়া রেঞ্জের আবাসিক এলাকায় ৩ একর জমি রয়েছে। সেই সরকারি জমিতে আবাসিক ভবন, রেস্টহাউজ নির্মান করলে দূরদুরান্ত থেকে শতশত মানুষ এখানে এসে রাত্রীযাপন সহ সময় কাটাতে পারেন। এতে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব আয় করবেন। এই এলাকায় একটি বিশাল পাথর খনি রয়েছে। দূরদুরান্ত থেকে লোকজন এলে এখানে কোন থাকার জায়গা নেই। দিনাজপুর শহর থেকে মধ্যপাড়ার দূরত্ব প্রায় ৭০ কি.মি. মিঠাপুকুর থেকে ফুলবাড়ী মাঝামাঝি স্থানে মনরোম পরিবেশ রয়েছে। মধ্যপাড়া রেঞ্জের কর্মকর্তা কর্মচারীরাও অনেক কষ্টে এখানে বসবাস করছেন ভাঙ্গাবাড়ীতে ।

সরকারি ভাবে বাসা বাড়ি ও অফিস সংস্কার করা না হলে দিন দিন বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। এ ব্যাপারে মধ্যপাড়া রেঞ্জের বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকার্তা খন্দকার মোকসুদ আলীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, প্রায় ৩০ বছর ধরে এখানকার বাসা বাড়ীগুলি সংস্কারের অভাবে পড়ে আছে। আমরা বহুবার উদ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানালেও তাঁরা কোন পদক্ষেপ গ্রাহন করেন নি। তাই আমাদের করনীয় কিছু নেই।