বিশ্ব মানের এনিমেশন তৈরী করছে বাংলাদেশের সুনামধন্য সাইকোর ষ্টুডিও | Daily Chandni Bazar বিশ্ব মানের এনিমেশন তৈরী করছে বাংলাদেশের সুনামধন্য সাইকোর ষ্টুডিও | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০১৯ ২০:০৭
বিশ্ব মানের এনিমেশন তৈরী করছে বাংলাদেশের সুনামধন্য সাইকোর ষ্টুডিও
শুভ কুন্ডু শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ

বিশ্ব মানের এনিমেশন তৈরী করছে বাংলাদেশের সুনামধন্য সাইকোর ষ্টুডিও

জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত সচেতনতা তৈরির উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের সুনামধন্য সাইকোর স্টুডিওতে নির্মিত হয়েছে অ্যানিমেটেড ফিল্ম ‘টুমরো’। ফিল্মটির প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠিত হবে ২৩ নভেম্বর। ২৯ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় স্যাটেলাইট টেলিভিশন দীপ্ততে ফিল্মটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হবে এবং পরদিন ৩০ নভেম্বর দুপুর ১২টা ৩০মিনিটে পুনঃ প্রচার হবে।কাজী জাহিন হাসান এবং কাজী জিসান হাসানের প্রযোজনায় ফিল্মটি রচনা করেছেন নাসিমুল হাসান ও আহমেদ খান হীরক। ২৫ মিনিট দীর্ঘ এই অ্যানিমেটেড ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন।

‘টুমরো’র মূল উদ্দেশ্য শিশু-কিশোরদের কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের সংকটকে তুলে ধরা। ফিল্মটিতে দেখানো হয়েছে, ক্রমেই উত্তপ্ত হচ্ছে পৃথিবী। ছোট রাতুল তা জানে না। রাতুলকে এক দূত এসে খবর জানায়। রাতুলকে দেখানো হয়, কালো ধোয়ায় দূষিত হচ্ছে বাতাস। তাতেই গরম হচ্ছে পৃথিবীর পরিবেশ। উত্তর মেরুতে বরফ গলছে, ধিরে ধিরে তলিয়ে যাচ্ছে নিম্ন অঞ্চল। জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। রাতুল অবাক হয়! ওর মনে প্রশ্ন জাগে, এর সমাধান কি?

সেই ভয়ংঙ্কর ভবিষ্যতকেই রাতুল দেখে ফেলে অতিপ্রাকৃত চরিত্র বাতাসের বুড়োর মাধ্যমে। যে রাতুল এতদিন প্রকৃতিকে উপেক্ষা করে গেছে সেই রাতুলই এবার ভার নেয়, পৃথিবীর ভবিষ্যত বদলাবার। তার সঙ্গী হয় পৃথিবীজুড়ে থাকা হাজারও শিশু-কিশোর। ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে জনমত। জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর করারোপসহ আরো এমন কিছু করে রাতুলেরা যাতে পৃথিবীর এই মহাদুর্যোগ মোকাবেলা শেষ পর্যন্ত সম্ভব হয়ে ওঠে। এরকমই এক গল্প নিয়ে বাংলাদেশের সুনামধন্য সাইকোর স্টুডিওতে অ্যানিমেটেড ফিল্মটি তৈরি হয়।