![logo](https://dailychandnibazar.com.bd/assets/importent_images/logo.png)
একের পর এক করোনা পজেটিভ আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। জনমনে শঙ্কা আর আতঙ্ক বাসা বেঁধেছে। তবুও তরুন যুবসমাজকে নিছক কাজের বাহানায় রাস্তায় ও পাড়া মহল্লার বিভিন্ন মোড়ে একত্রিত হয়ে আড্ডা দিতে দেখা যাচ্ছে।এমতবস্থায় বিশিষ্ঠজনেরা প্রশাসনের কাছে লকডাউন কার্যকর করার জোর সুপারিশ করছে। অন্যথায় ভয়াবহ আকার ধারন করে মহামারিতে রুপ নিতে পারে।
হাসপাতালের নৈশ প্রহরী সহ জয়পুরহাটের কালাই ও ক্ষেতলাল উপজেলায় আরও ১১ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। রাত থেকেই কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স লকডাউন করা হয়েছে। এ নিয়ে এ জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯ জনে।সোমবার (২৭ এপ্রিল) রাত ১১টায় সিভিল সার্জন ডাঃ সেলিম মিঞা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে,কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নৈশ্য প্রহরী ও তার ভগ্নিপতির বাড়ি একই এলাকায়। তার ভগ্নিপতি গার্মেন্টস কর্মী। কয়েকদিন আগে সে নারায়ণগঞ্জ থেকে বাড়ি আসে। পাশাপাশি অবস্থানের কারণে নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানোর পর আজকে তার শরীরে করোনা উপস্থিতির রিপোর্ট এসেছে। ওই নৈশ প্রহরী হাসপাতালে ওয়ার্ড বয়েরও দায়িত্বপালন করেন। ফলে সকলেই তার সান্নিধ্যে আসায় রাতেই হাসপাতাল লকডাউন করা হয়েছে। এ ছাড়া করোনা শনাক্ত হওয়া অন্যদের মধ্যে ১৭ বছরের একযুবক তাবলিগ জামাত থেকে এবং বাকিরা ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে এসেছেন। এর আগে ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা জেলার ৮ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এ জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯ জনে।
দৈনিক চাঁদনী বাজার/সাজ্জাদ হোসাইন