ভোটারের চেয়ে ভোট বেশী শিবগঞ্জের মোকামতলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রশ্নবিদ্ধ! | Daily Chandni Bazar ভোটারের চেয়ে ভোট বেশী শিবগঞ্জের মোকামতলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রশ্নবিদ্ধ! | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৮:৩৩
ভোটারের চেয়ে ভোট বেশী শিবগঞ্জের মোকামতলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রশ্নবিদ্ধ!
ষ্টাফ রিপোর্টার

ভোটারের চেয়ে ভোট বেশী শিবগঞ্জের মোকামতলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রশ্নবিদ্ধ!

বগুড়া শিবগঞ্জের মোকামতলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সম্মেলনে ভোটারের চেয়ে ভোট বেশী  হওয়ায় নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারী সভাপতি প্রার্থী মোঃ আবু বকর সিদ্দিক মন্ডল জানান, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফজলার রহমান দুলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের  সভাপতি থাকায় কাউন্সিলর তালিকায় বিভিন্ন অনিয়ম করেন। তার যোগসাজসে কো-অফ ১৫ কাউন্সিলরের মধ্যে আমার সমর্থকদের একজনেরও নাম রাখেনি। এত অনিয়ম সত্ত্বেও দলের বৃহত্তর স্বার্থে আমি সেগুলো মেনে নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহন করি। নির্বাচনে ১৮৩ জন কাউন্সিলর ভোট প্রদান করেন। কাউন্সিলরদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম ফকির অনুপস্থিত ছিলেন। ভোট গণনার জন্য জেলা নেতৃবৃন্দ প্রস্তুতি গ্রহণ করার সময় ৯ নং ওয়ার্ডের মুঞ্জু নামে এক ভোটার ভোট দিতে আসে। এর সাথে কো-অফ তালিকায় আশরাফুল ইসলাম পিতা মৃত সোলায়মান নামে আরো এক ভোটার ভোট দিতে আসে। জেলা নেতৃবৃন্দের পক্ষে জেলা দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা এই দুইজন ভোটারকে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ করে দেন। তাতে উপস্থিত মোট ভোটার সংখ্যা দাঁড়ায় ১৮৫। উল্লেখ্য মোকামতলা ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে ১৯ জন করে মোট ১৭১ জন ও  কো-অফ ১৫ জন মিলে ১৮৬ জন ভোটার থাকার কথা। কিন্তু প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১৮৭। ভোট গণনার পর সভাপতি প্রার্থী হিসেবে আমি ৯৩ ভোট এবং আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ৯২ ভোট গননায় দেখা যায়। অথচ গগনার পর আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফজলার রহমান দুলার ৯৪টি ভোট দেখানো হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে উভয়ের ভোট সংখ্যা গননায় দেখা যায় আমি ১ টি ভোটে এগিয়ে আছি। অর্থাৎ আমি ৯৩ ভোট পেলে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফজলার রহমান দুলা প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা হবে ৯২। এই হিসেবে আমি মোঃ আবু বকর সিদ্দিক মন্ডল সম্মেলনে ১ ভোটে নির্বাচিত। সম্মেলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি টি জামান নিকেতা বলেন, এ বিয়য়ে কোন অভিযোগ থাকলে জেলা কমিটি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিতে হবে।