দিনাজপুরের পার্বতীপুর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রাপ্ত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, দিনাজপুরের পার্বতীপুরে পদ শুণ্য না হতেই তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদ্রাসার একটি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সরকারি নিয়োগ বিধিমালা লংঘনের অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, উক্ত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ “অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী” পদে নিয়োগের জন্য গত বছরের ১২ মার্চ স্থানীয় দৈনিক মানববার্তা পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। ঐ পদে মোঃ আঃ সালাম নামে একজন বহাল তবিয়তে মাদ্রাসায় কর্মরত আছেন। নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী পদ শুণ্য না হলে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যাবে না। কিন্তু মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে গোপনে সেই বিজ্ঞপ্তি দেখিয়ে বিভিন্ন চাকুরী প্রত্যাশীদের কাছ থেকে আবেদন নেন এবং সাথে মোটা অংকের টাকাও লেনদেন করার অভিযোগ উঠেছে।
চলতি মাসে উক্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির কথা জানাজানি হলে তোলপাড় শুরু হয়। মাদ্রাসার শিক্ষক ও মাদ্রাসা কমিটির কেউ জানেন না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বিশেষ করে উক্ত পদে কর্মরত মোঃ আঃ সালাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে অধ্যক্ষ সাহেব গুরুতর অপরাধ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ খাদেমুল ইসলাম নুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর না দিয়ে কৌশলে এড়িয়ে যান। এ ব্যাপারে মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ নুরুল আমিন সরকার জানান, বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে তবে এখনো নিয়োগ দেয়া হয়নি।
পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসার নৈশ্য প্রহরী না থাকলেও বেতন ভাতা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে। প্রাপ্ত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, পার্বতীপুর উপজেলা শহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় প্রতিষ্টিত পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসার নৈশ্য প্রহরী মোকলেছুর রহমান যাহার ইনডেক্স নম্বর ২১১৮৬২৫, সোনালী ব্যাংক হুগলীপাড়া শাখার হিসাব নম্বর-৭৭৭০৯৪৪০-২ মাসিক বেতন ৯ হাজার ২’শ ৫৫ টাকা। তিনি গত ০৫/০১/২০১৬ ইং তারিখে পারিবারিক সমস্যর কারনে চাকুরী থেকে অব্যহতির জন্য মাদরাসার সভাপতি ববাবর একটি আবেদন করেন এবং মাদরাসার সভাপতি ১৫/০১/২০১৬ ইং তারিখে আবেদনটি গ্রহন করেন। এর পর থেকে মাদরাসায় নৈশ্য প্রহরীর পদটি শুন্য হয়। কিন্তু মাসরাসার বর্তমান অধ্যক্ষ তখন থেকেই অব্যাবধি সুকৌশলে নৈশ্য প্রহরী মোকলেছুর রহমানের নাম ইনডেক্স ভূক্ত রেখে মাসিক বেতন উত্তোলন করে আত্মসাত করছেন। অন্য দিকে মাসরাসায় নৈশ্য প্রহরী না থাকায় একাধিক বার মাদরাসায় চুরি সংঘটিত হয়েছে। চুরি হয়ে যাওয়া মালামালের মধ্যে রয়েছে, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মাইক, এলএডি টিভিসহ অনেক মূল্যবান জিনিসপত্র। কিন্তু রহস্য জনক ভাবে চুরি হয়ে যাওয়া এ সব মালামাল উদ্ধারের ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। এমনকি এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় লিখিত ভাবে কোন অভিযোগ পর্যন্ত করা হয়নি একই ভাবে মাদরাসার বিভিন্ন পদে চাকুরী দেয়ার নামে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ধরনের একাধিক অভিযোগ থাকলেও অজ্ঞাত কারনে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে শাস্তি মুলক কোন ব্যবস্থা গৃহিত হচ্ছে না।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসার জমি বিত্রিু করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। মাদরাসার বর্তমান অধ্যক্ষ খাদেমুল ইসলাম নুরী সবার অগচরে জমি বিত্রিুর টাকা মাদরাসার তহবিলে জমা না করে আত্মসাত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা গেছে, পার্বতীপুর উপজেলার প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত একমাত্র মহিলা মাদরাসা পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসা সংলগ্ন দক্ষিন পাশের বাস টারমিনাল সড়কের পাশে মাদরাসার প্রায় তিন শতক জমি সবার অগোচরে প্রায় তিন লক্ষ টাকা বিত্রিু করে মাদরাসার তহবিলে জমা না করে মাদরাসার বর্তমান অধ্যক্ষ খাদেমুল ইসলাম নুরী পুরো টাকা আত্মসাত করেছেন। একই মাদরাসার শিক্ষক আব্দুল মতিন জায়গাটি ত্রুয় করে সেখানে ব্যবসা প্রতিষ্টান গড়ে তুলেছেন। নিয়ম বহিরভূত ভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটালেও অদ্যবদি তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে মাদরাসার শিক্ষক প্রতিনিধি আব্দুর রশিদ বলেন, শিক্ষক আব্দুল মতিনের কাছে জমি বিত্রিু করা হয়েছে। এই জমি বিত্রিু করে মাদরাসার তহবিলে টাকা জমা করার কথা থাকলেও তা জমা করা হয়নি বলে জেনেছি।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসার জমি বিত্রিু করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। মাদরাসার বর্তমান অধ্যক্ষ খাদেমুল ইসলাম নুরী সবার অগচরে জমি বিত্রিুর টাকা মাদরাসার তহবিলে জমা না করে আত্মসাত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, পার্বতীপুর উপজেলার প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত একমাত্র মহিলা মাদরাসা পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসা সংলগ্ন দক্ষিন পাশের বাস টারমিনাল সড়কের পাশে মাদরাসার প্রায় তিন শতক জমি সবার অগোচরে প্রায় তিন লক্ষ টাকা বিত্রিু করে মাদরাসার তহবিলে জমা না করে মাদরাসার বর্তমান অধ্যক্ষ খাদেমুল ইসলাম নুরী পুরো টাকা আত্মসাত করেছেন। একই মাদরাসার শিক্ষক আব্দুল মতিন জায়গাটি ত্রুয় করে সেখানে ব্যবসা প্রতিষ্টান গড়ে তুলেছেন। নিয়ম বহিরভূত ভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটালেও অদ্যবদি তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে মাদরাসার শিক্ষক প্রতিনিধি আব্দুর রশিদ বলেন, শিক্ষক আব্দুল মতিনের কাছে জমি বিত্রিু করা হয়েছে। এই জমি বিত্রিু করে মাদরাসার তহবিলে টাকা জমা করার কথা থাকলেও তা জমা করা হয়নি বলে জেনেছি। এ ধরনের আরও অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে থাকলেও এ ব্যাপারে বাস্তব সম্মত কোন ব্যবস্থা গৃহিত হচ্ছে না। এ ব্যাপারে পার্বতীপুর তালিমুন্নেছা মহিলা আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষ খাদিমুল ইসলাম নুরীর সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।