ম্যাচের ৭৮তম মিনিটেই মাঠ ছেড়ে যেতে হয়েছে নেইমার ডি সিলভা জুনিয়রকে। তার পরিবর্তে মাঠে নামানো হয় অ্যান্টোনিকে।
৭৭তম মিনিটেই সার্ব ডিফেন্ডার নিকোলা মিলেনকোভিকের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন নেইমার। তার পারে সঙ্গে লেগেই পা মচকে যায় পিএসজি তারকার। এ সময় দেখা যায় তিনি মাঠে বসে পড়েছেন। থিয়াগো সিলভা প্রথমে টেনে-টুনে দেখেন তার পা। এরপর চিকিৎসকরা আসেন। এক সময় দেখা যায় স্ট্রেচারও নিয়ে আসা হচ্ছে।
যদিও পরে দেখা গেছে নেইমার হেঁটেই মাঠ ছেড়েছেন। তবে, ডাগআউটে বসে দেখা গেলো জার্সি দিয়ে মুখ ঢেকে রেখেছেন। কেউ কেউ বলছেন, কান্না রোধ করার জন্য মুখ ঢাকেন। এর অর্থ, পায়ের ব্যথাটা তার ভালোই। এবং শঙ্কায় পড়ে গেছেন তিনি, এই ইনজুরি কতটা গভীর তা নিয়ে।
পরে বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ হয়েছে নেইমারে গোড়ালির। তাতে দেখা যাচ্ছে, গোড়ালি ফুলে আছে। ভেতরে কী অবস্থা, তা স্ক্যান করা ছাড়া বলা সম্ভব নয়।
নেইমারদের সংশ্লিষ্ট ডাক্তার রদ্রিগো টুইট করেছেন, `নেইমারের গোড়ালি মচকে গেছে এবং সেখানে ফোলা দেখা যাচ্ছে। তবে এটা খুব বেশি গভীর নয়। যদিও ছবিটা দেখে মনে হচ্ছে, বেশ আশঙ্কাজনক।’
তবে, স্প্যানিশ পত্রিকা স্পোর্ট জানিয়েছে, নেইমারের ইনজুরি খুব বেশি গুরুতর নয়। তাকে নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই। টুর্নামেন্টের বাকি ম্যাচগুলোও খেলতে পারবেন তিনি।
তবে বেশ কয়েকটি টুইট বার্তায় বলা হচ্ছে, এক্সরে কিংবা এমআরআই করে দেখতে হবে তার এই ইনজুরি কতটা সিরিয়াস।
দৈনিক চাঁদনী বাজার / সাজ্জাদ হোসাইন