বগুড়ায় গত ১০ই ফেব্রুয়ারি র্যাব-১২ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায় যে,গত ৬ ফেব্রুয়ারি আনুমানিক রাত ৯ টার সময় আলামিন প্রাং (২৪) তার বন্ধুর বাড়ি বয়ড়াদিঘী গ্রামে যায় এবং বয়ড়াদিঘী গ্রামস্থ বয়ড়াদিঘী দোতলা মসজিদের উত্তর পার্শ্বে চেয়ারম্যানের বাড়ীর গলির পাকা রাস্তার উপর উচ্চ স্বরে কথা বলায় আসামী মারুফ (২০) এর সাথে তর্ক বিতর্ক শুরু হয়। তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ে ধৃত আসামী মারুফ ধারালো চাকু দ্বারা আলামিনকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন দ্রুত শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল নিয়ে যায় এবং ভিকটিম ৮ই ফেব্রুয়ারি সাড়ে ১২টার সময় মৃত্যুবরণ করে। উক্ত ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে শাজাহানপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৯ই ফেব্রুয়ারি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১২ বগুড়া ও র্যাব-৪ সাভার এর যৌথ অভিযানে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এরুলবিশা গ্রামের পালক পিতা মিজানের ছেলে মারুফকে (২০) গ্রেফতার করে। এবিষয়ে র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার (পুলিশ সুপার) মীর মনির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন এবং জানান গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নিকটস্থ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে মর্মে জানায় তিনি।
দৈনিক চাঁদনী বাজার / সাজ্জাদ হোসাইন