রাজশাহীর বাজারে কমেছে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম। অনান্য সবজির দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। তবে বেড়েছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম। কাঁচা মরিচ কেজিতে ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। কেজিতে ৫ টাকা কমে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।
একইভাবে আগের দামেই আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। কেজিতে ২০ টাকা কমে আদা বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা, রসুন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা, পটল বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি, করলা ৫০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা, শিম বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে, গাজর ৪৫ টাকা, টমেটো ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পটোল, ঢ্যাঁড়স, ধুন্দুল, ঝিঙা ৩০ থেকে ৪০ টাকা। মূলা ও পেঁপে ৪০ টাকা,শসা ৮০ টাকা, বরবটি, কচুর মুখি ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি।
বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ বেশি থাকায় পেঁয়াজের দাম কমেছে। ক্রেতারা বলছেন, আগের চেয়ে দাম কমলেও অনেক জিনিসের দাম পূর্বের দামে এখনও আসেনি। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়াসহ বাজারগুলোতে নিয়মিত নজরদারি বাড়াতে নতুন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ক্রেতারা।
বেড়েছে মুরগির ডিমের দাম। প্রতি ডজনে ১২ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা এবং গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। কমেছে পেঁয়াজ ও মরিচের দাম, বেড়েছে মুরগি-ডিমের দাম।
গত সপ্তাহের মতোই এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা ও এক কেজির কম ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আগের মতোই রুই, কাতলা আকার ভেদে ৩০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি, চিংড়ি ৫০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি। ট্যাংরা ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, কাচকি, মলা মাছ ৫০০ থেকে ৭০০, তেলাপিয়া ১৮০ থেকে ২৫০, শিং মাছ ৫০০ থেকে ৭০০, মাগুর ৬০০ ও কই মাছ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, সিলভার ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, পাঙ্গাস ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।