গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দ্বে চাচাতো ভাইকে জবাই করে হত্যা | Daily Chandni Bazar গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দ্বে চাচাতো ভাইকে জবাই করে হত্যা | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ২২ অক্টোবর, ২০২৪ ০০:০৩
গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দ্বে চাচাতো ভাইকে জবাই করে হত্যা
উপজেলা সংবাদদাতা, গাবতলী, বগুড়াঃ

গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দ্বে চাচাতো ভাইকে জবাই করে হত্যা

বগুড়ার গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দে চাচাতো ভাই মোবাশ্বির [১৩] কে জবাই করে হত্যা করেছে জ্যাঠাতো বড়ভাই নাবিল। পাশে ঘাতক নাবিল। ছবি- উপজেলা সংবাদদাতা

বগুড়ার গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দ্বে চাচাতো ভাই মোবাশ্বির [১৩] কে জবাই করে হত্যা করেছে জ্যাঠাতো বড়ভাই। ২১ অক্টোবর সোমবার বেলা ১১টায় গাবতলীর নাড়–য়ামালা গ্রামে এই নিশংসভাবে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর স্থানীয় জনতা ঘাতক ভাইকে পাকড়াও করে থানায় সোপর্দ করেছে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে থানায় এনে মর্গে প্রেরণ করে। 

একাধিসূত্র জানায়, গাবতলীর নাড়–য়ামালা গ্রামের শফিবের ছেলে গাবতলী আইডিয়াল কিন্ডারগার্টেন স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র মোবাশ্বির [১৩] গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় নিজঘরে শুয়ে ছিল। এ সময় তার আপন জ্যাঠাতো ভাই নাবিল আহম্মেদ [১৯] ঘরে ঢুকেই দরজার সিটকিনি লাগিয়ে দেয়। এরপর নাবিল বিছানায় শুয়ে থাকা মোবাশ্বির এর মাথায় ব্যাট দিয়ে ২/৩টি আঘাত করে। পরে চাইনিজ চাকু দিয়ে জবাই করে তাকে হত্যা করে। স্থানীয় লোকজন টের পেয়ে হত্যাকারী নাবিলকে আটক করে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পেঁৗছে হত্যাকারীকে হেফাজতে নেয় এবং লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। সংবাদ পেয়ে গাবতলী মডেল থানার ওসি আশিক ইকবাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। স্থানীয়রা জানায়, ঘটনার আগেরদিন ব্যাট খেলা নিয়ে মোবাশ্বির ও নাবিলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে কেউ কেউ বলেন, নাবিল কিছুটা মানষিক সমস্যা রয়েছে। 
এ ব্যাপারে গাবতলী মডেল থানার ওসি আশিক ইকবাল স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বর্তমানে এলাকার আইন—শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘাতককে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেইসাথে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

 


বগুড়ার গাবতলীতে ব্যাট খেলার দ্বন্দ্বে চাচাতো ভাই মোবাশ্বির (১৩)কে জবাই করে হত্যা করেছে জ্যাঠাতো বড়ভাই নাবিল। পাশে ঘাতক নাবিল। ছবি— উপজেলা সংবাদদাতা