ডেভেলপারদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্ল্যান পাশ করে জমি দখলের অভিযোগে বৃদ্ধার সাংবাদিক সম্মেলন | Daily Chandni Bazar ডেভেলপারদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্ল্যান পাশ করে জমি দখলের অভিযোগে বৃদ্ধার সাংবাদিক সম্মেলন | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১০:১৫
ডেভেলপারদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্ল্যান পাশ করে জমি দখলের অভিযোগে বৃদ্ধার সাংবাদিক সম্মেলন
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডেভেলপারদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্ল্যান পাশ করে জমি দখলের অভিযোগে বৃদ্ধার সাংবাদিক সম্মেলন

ডেভেলপারদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্ল্যান পাশ করে জমি দখলের অভিযোগে মোছাঃ মিনা নামের এক বৃদ্ধ শনিবার বগুড়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, “১। মিনা ২। মোছাঃ নুরজাহান বেগম, উভয়ের পিতা-ইজাহারুল হক, ৩। মোঃ আরিফুল ইসলাম, পিতা-মৃত নজরুল ইসলাম, ৪। মোঃ শুভ, ৫। মোঃ হোসেন, ৬। মোজার সুমি, ৭। মোছাঃ বুবলী সকলের পিতা-মৃত জাবেদ, সকলের সাং-জলেশ্বরীতলা, ডাকঘর-বগুড়া-৫৮০০, গানা-বগুড়া সদর, ওয়ার্ড নং-০৭, জেলা- বগুড়া নিম্ন তফশীল বর্ণিত সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি স্বাক্ষরকারীনি দাদার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত হই। আমার দাদা সৈয়দ মোঃ ইব্রাহিম এর জীবদ্দশায় উক্ত সম্পত্তির ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত হইতেছে বটে। আমার দাদা সৈয়দ ইব্রাহিম এর জীবদ্দশায় উক্ত সম্পত্তির অংশ বিশেষ হইতে ২০ শতক সম্পত্তি বিক্রয় করে যাহা তাং ১৩/০২/১৯৯১ ইং তারিখে ৬টি দলিল হয় উনাদের সুবিধার্থে ২০ শতকের ০৬ শতক মোঃ তোফাজ্জল হোসেন সুজা ও মোঃ খাইরুল ইসলাম বাদ দিয়ে বাকি হাল দাগ ৮৭১১ পরিমান ১৭.৬০ থেকে ১৪ শতক জমির উপর অবৈধ প্লান পাশ করিয়া আমার ১৩ শতক জমির ভিতর সম্পত্তি ভূমি দস্যু ১। মোঃ রফিকুল ইসলাম পিতা-মৃত মফিজ উদ্দিন আকন্দ, ২। মোঃ সাইফুল ইসলাম, জেলা বিএনপির মানবাধীকরা বিষয়ক সম্পাদক (সাবেক গাবতলী পৌরসভা মেয়র) (ডেভলপার) ৩। মোঃ এনামুল হক (ডেভেলপারা) ৪। ওয়াজেদ আলী, পিতা- মৃত মফিজ উদ্দিন আকন্দ, ৫ মেঃ ছোয়দ, পিতা- ওয়াজেদ আলী, সাং সিলিমপুর উত্তরপাড়া, ৬। মোছাঃ তৌফিক জান্নাতি, ৭। মোছাঃ তৌহিদা জান্নাতি, ৮। মোঃ মোস্তফা লিমন মোরর্শেদ সকলের পিতা মৃত মোস্তফা আলী আহসান নিং, দ্বীপ পৌর (আওয়ামীলিগের কর্মি) ট্রপিক্যাল আশেপাশে বালু সাপ্লাইকারী ও সিন্ডিকেটের প্যাকো মেশিন মাটি খননকারী, সাং- জলেশ্বরীতলা, থানা ও জেলা- বগুড়া বালু সাপ্লাইকারী ও প্যাকো মেশিনের মাধ্যমে মাটি খনন করে বিভিন্ন উপায়ে অবৈধ ভাবে জমির প্লান পাশ করিয়ে রাস্তা দেখাইয়া আমার ১৩ শতকের ৪.৬০ শতাংশ জমি অবৈধ দখল করার চেষ্টা করিতেছে। দক্ষিণ পার্শ্বে নুর মসজিদ লেন রাস্তা রাখিয়া সে পূর্ব সাইডে রাস্তা দেখাই আমার স্বাত্ব দখলিয় জমি দখলের চেষ্ট করিতেছে। যাহা সম্পূর্ণ অবৈধ। আমার উক্ত জমির উপর তার সকল প্রকার নির্শণা কার্যক্রম স্থগিত হওয়া আবশ্যক। তৎকারণে আমি আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হইতেছি। মোঃ সাইফুল ইসলাম জেলা বি.এন.পির মানবাধীকার বিষয়ক সম্পাদক ( সাবেক গাবতলী পৌরসভার মেয়র) (ডেভেলপরা) বিভিন্ন প্রকার প্রভাব দেখিয়ে এবং সম্পত্তির পরিমাণ নির্ণয় করিয় সকলকে দিয়ে মাহস্থান টাওয়ারের নির্মান কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ২। মোঃ এনামুল হক (ডেভেলপরা) ৩। মোঃ রফিকুল ইসলাম, ৪। মোঃ ওয়াজেদ আলী, উপয়ের পিতা- মৃত- মফিজ উদ্দিন আকন্দ, ৫। মোঃ ছোয়াদ, পিতা- ওয়াজেদ আলী, সাং- সিলিমপুর উত্তরপাড়া, ৬। মোছা তৌফিক জান্নাতি, মোহাঃ তৌহিদা জান্নাতি, ৮। মোঃ মোস্তফা লিমন মোরশেদ সকলের পিতা- মৃত মোস্তফা আহসান সিং নাম ভাঙ্গিয়ে তাকে নিয়ে বিল্ডিং উদ্বোধন করিয়ে এর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং অন্যান্য সকলে মিলে প্রভাব খাটিয়ে এই সম্পত্তির উপর বগুড়া শহর জলেশ্বরীতলা নুর মসজিদ লেন এলাকায় বহুতল ভবন মহাস্থান টাওয়ার অবৈধ ভাবে টাঙার নির্মান করছে। যাহাতে আমার তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি ৪.৬০ জমি তারা দখল করার চেষ্ট করে এবং আমার মেইন গেট, বাউন্ডারি, ওয়ার ও বসতবাড়ি ভেঙ্গে ফেলে তাহারা গত ১০/০৯/২০২৪ ইং তারিখে আমার স্বত্ব দখলিয় সম্পত্তি দখলের চেষ্ট করে । এই জমির উপর বিপরীত মুখী রাস্তা দেখিয়ে তারা বহুতল ভবন নির্মাণ করছে। এই বিষয়ে সমন্ধে জেলা প্রশাসক, প্রশাসক পৌর মেয়র, পুলিশ সুপার ও অফিসার ইনচার্জ সদর থানা বরাবর অভিযোগ করা হইয়াছে এবং আমি তাদের সহযোগিতা কামোনা করছি। কিন্তু তারা পৌরসভার নিষেধাঙ্গাকে বুরো আঙ্গুল দেখিয়ে তারা তাদের অবৈধ স্থাপনারা কাজ চালিয়ে যায়। আমরা আতংকিত ও অসহায় হয়ে পড়েছি, আমরা সাংবাদিক ও প্রশাসনের নিকট সহযোগিতা কামনা করছি। সরজমিনে তদন্ত করিয়া পৌরসভার সার্ভেয়ার দ্বারা মাপযোগ করে তাদের নির্ধারিত জায়গা নির্ধারণ না করা পর্যন্ত আমার ৪.৬০ শতাংশ জমি বিবাদীর অবৈধ সকল প্রকার নির্মান কার্যক্রম যথা প্যাকো মেশিন দ্বারা মাটি খনন ও নির্মান কাজে ব্যবহৃত নির্মান শ্রমিক এর কাজ বন্ধ করা সহ সকল প্রকার কার্যক্রম স্থগীত করার দাবি জানাচ্ছি। তপশীল সম্পত্তির বিবরণঃ থানা ও জেলা- বগুড়া, মৌজা- সূত্রাপুর, জে. এল-৮২, সি. এস খতিয়ান নং- ৪০০, এম. আর. আর নং-৫৮৭, দলিল নং-৬০৩৮, তারিখ ৭/৮/৫১ ইং। সাবেক ২১৮৯, হাল ৮৭১১, ৮৭১৯, ৮৭২০, এর ২৪.৬০ শতাংশ বিক্রি ২০ শতাংশ অবশিষ্ট থাকে ৪.৬০শতাংশ।