সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বগুড়ায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন | Daily Chandni Bazar সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বগুড়ায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ০০:২৪
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বগুড়ায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন
নিজস্ব প্রতিবেদক

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বগুড়ায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন

বিশ্ব স্মরণ দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে বগুড়ায় রবিবার সন্ধ্যায় শহরের শহীদ খোকন পার্কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করা হয়। ছবি- চাঁদনী বাজার

বিশ্ব স্মরণ দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে বগুড়ায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে স্মরণ করা হয়েছে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের। রবিবার সন্ধ্যায় শহরের শহীদ খোকন পার্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সৃজনশীল এই কর্মসূচিতে অংশ নেন বিভিন্ন বয়সী ও নানা পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ।
স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের আয়োজনে নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করণে সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের দাবীতে স্ট্রেনদেনিং রোড সেফটি অ্যাক্ট অ্যান্ড সিভিল সোসাইটি অ্যাকশন ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের আওতায় একই দিন বিকেলে শহরের জলেশ্বরীতলা হোটেল লা-ভিস্তায় পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপের একটি সমন্বয় সভাও অনুষ্ঠিত হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ২ এর পাবলিক প্রসিকিউটর ও জেলা পর্যায়ের পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপের সভাপতি এ্যাড. মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে এবং প্রকল্পের মেন্টর শেখ আবু রাহাত মোঃ মাশরুফুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভা ও মোমবাতি প্রজ্জ্বলন আয়োজনে রোডক্র‍্যাশ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক নানা দিক তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন স্টেপস এর কো-অর্ডিনেটর শাহেদা ফেরদৌসী মুন্নি, বগুড়া পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র আমিনুল ফরিদ, ইসলামিক ফাউন্ডশন বগুড়ার সহকারী পরিচালক  সাজেদুর রহমান, পিইউপি'র প্রধান সমন্বয়কারী শেখ মো: আবু হাসানাত সাঈদ, সাবেক পৌর কাউন্সিলর খোরশেদ আলম, এ্যাড. গোলাম দস্তগীর সরকার, এ্যাড. আশরাফুন্নাহার স্বপ্না, সাংবাদিক সৈয়দ ফজলে রাব্বী ডলার ও সঞ্জু রায়, সাংস্কৃতিককর্মী নিভা সরকার পূর্ণিমা, রোমমানা খাতুন, নারী সংবাদকর্মী তাহেরা জামান লিপি, পিউপি’র প্রোগ্রাম অফিসার নিলুফা ইয়াসমিন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আবুল হাসনাত প্রমুখ।
সভায় আলোচকরা বলেন, এই প্রথম বগুড়ায় বিশ্ব রোড ক্র্যাশের স্মরণ দিবস পালিত হচ্ছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক ইভেন্ট, যেখানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এবং গুরুতর আহত লক্ষ লক্ষ মানুষকে স্মরণ করা হয়। পাশাপাশি এই দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ ভুক্তভোগী তাদের পরিবার এবং সম্প্রদায়ের ভোগান্তিকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সৃজনশীল এই কর্মসূচিতে বগুড়ায়র ৫টি স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরাও প্রাণবন্তভাবে অংশ নেন।