রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে সকল অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নেয়া হবে: তারেক রহমান | Daily Chandni Bazar রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে সকল অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নেয়া হবে: তারেক রহমান | Daily Chandni Bazar
logo
প্রকাশিত : ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ০১:১২
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে সকল অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নেয়া হবে: তারেক রহমান
নীলফামারী জেলা সংবাদদাতাঃ

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে সকল অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নেয়া হবে: তারেক রহমান

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সকল অত্যাচার এবং নির্যাতনের প্রতিশোধ নেয়া হবে। তিনি তার পরিবারের প্রতি অত্যাচারের কথা উল্লেখ করে বলেন, "আমার মাকে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, দেশের মানুষকে বিনা অপরাধে বছরের পর বছর জেলে পুরে দেয়া হয়েছে, ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমি সকল কিছুর প্রতিশোধ নিতে চাই।"

তিনি গতকাল (২৩ এপ্রিল) বিকাল ৫টায় বিএনপির ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন। কর্মশালায় তিনি আরও বলেন, "৩১ দফা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই এবং এজন্য আমরা দলমত নির্বিশেষে কাজ করতে চাই।"

সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বিলকিস ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, "বিএনপি উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানাকে ঢেলে সাজানো হবে, আমদানি নির্ভরতা কমানো হবে এবং দ্রুত জনবল নিয়োগ দিয়ে কারখানার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা হবে।" তিনি আরও বলেন, "নতুন যাত্রীবাহী কোচ কারখানা নির্মাণ এবং যন্ত্রাংশ নির্মাণের উপ-কারখানা গুলি সচল করা হবে।"

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন, সৈয়দপুর জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ আবদুল গফুর সরকার, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা এবিএম মোশারফ হোসেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সম্পাদক রেহানা আক্তার বানু, রংপুর বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম, সাবেক এমপি বিলকিস ইসলাম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম, এবং আরও অনেক নেতা।

এ সময় সৈয়দপুর ছাড়াও নীলফামারী এবং রংপুর জেলায় একই ধরনের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানে স্থানীয় নেতারা ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন।