প্রকাশিত : ২০ এপ্রিল, ২০২১ ০৮:৫১

লকডাউন ঘোষণা করতেই দিল্লিতে মদের দোকানে লম্বা লাইন

অনলাইন ডেস্ক
লকডাউন ঘোষণা করতেই দিল্লিতে মদের দোকানে লম্বা লাইন

সোমবার থেকে দিল্লিতে এক সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করেছেন সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তার পরই ভারতের রাজধানীর বিভিন্ন মদের দোকানে মদ কেনার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়।

সামাজিক দূরত্বের কোনো তোয়াক্কা না করে, মুখে মাস্ক না পরে মদের দোকানে লম্বা লাইন পড়ে। ক্রেতাদের করোনা বিধি ভেঙে মদ কেনার সেই লম্বা লাইনের ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

মদের দোকানের ভিড় দেখে কেউ মনেই করতে পারবে না দিল্লিতে করোনা এতটা ভয়াল থাবা বসিয়েছে। মদ কেনার লাইন দেখে মনে হয়েছে, ‘ওষুধ নয় মদ চাই’। এই দৃশ্য দেখে বোঝা যাচ্ছে ৭ দিন নেশার জিনিস না পাওয়ার ভয়ে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ বেপরোয়া হয়ে মদের দোকানে লাইন দিয়েছে।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানান, ‘সোমবার রাত ১০ থেকে পরের সোমবার সকাল ৫টা পর্যন্ত লকডাউন থাকবে দিল্লিতে। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে চিকিৎসা এবং খাদ্য সংক্রান্ত জরুরি পরিষেবা চালু থাকবে।’

দিল্লির খান মার্কেট, গোলে মার্কেটের মতো এলাকায় দেখা যায়, একের পর এক মদের দোকানের সামনে কয়েকশ ক্রেতার ভিড়।

মদ কিনতে আসা এক নারী সাংবাদিকদের বলেন, ‘৩৫ বছর ধরে মদ খাচ্ছি। ওষুধের প্রয়োজন হয় না। ইঞ্জেকশনে কিছু লাভ হবে না। মদেই যা লাভ হওয়ার হবে।’ ক্যামেরার সামনে করা সেই মন্তব্য এখন ভারতে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

ভারতে দিল্লির পরিস্থিতি সব থেকে খারাপ রাজ্যগুলোর মধ্যে একটি।সোমবার থেকে দিল্লিতে এক সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করেছেন সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তার পরই ভারতের রাজধানীর বিভিন্ন মদের দোকানে মদ কেনার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়।

সামাজিক দূরত্বের কোনো তোয়াক্কা না করে, মুখে মাস্ক না পরে মদের দোকানে লম্বা লাইন পড়ে। ক্রেতাদের করোনা বিধি ভেঙে মদ কেনার সেই লম্বা লাইনের ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

মদের দোকানের ভিড় দেখে কেউ মনেই করতে পারবে না দিল্লিতে করোনা এতটা ভয়াল থাবা বসিয়েছে। মদ কেনার লাইন দেখে মনে হয়েছে, ‘ওষুধ নয় মদ চাই’। এই দৃশ্য দেখে বোঝা যাচ্ছে ৭ দিন নেশার জিনিস না পাওয়ার ভয়ে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ বেপরোয়া হয়ে মদের দোকানে লাইন দিয়েছে।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানান, ‘সোমবার রাত ১০ থেকে পরের সোমবার সকাল ৫টা পর্যন্ত লকডাউন থাকবে দিল্লিতে। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে চিকিৎসা এবং খাদ্য সংক্রান্ত জরুরি পরিষেবা চালু থাকবে।’

দিল্লির খান মার্কেট, গোলে মার্কেটের মতো এলাকায় দেখা যায়, একের পর এক মদের দোকানের সামনে কয়েকশ ক্রেতার ভিড়।

মদ কিনতে আসা এক নারী সাংবাদিকদের বলেন, ‘৩৫ বছর ধরে মদ খাচ্ছি। ওষুধের প্রয়োজন হয় না। ইঞ্জেকশনে কিছু লাভ হবে না। মদেই যা লাভ হওয়ার হবে।’ ক্যামেরার সামনে করা সেই মন্তব্য এখন ভারতে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

ভারতে দিল্লির পরিস্থিতি সব থেকে খারাপ রাজ্যগুলোর মধ্যে একটি।

দৈনিক চাঁদনী বাজার /  সাজ্জাদ হোসাইন

উপরে