প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০২৩ ১৬:১৪

বাংলাদেশ-নেপালের সংস্কৃতির মধ্যে বেশ মিল: প্রতিমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ-নেপালের সংস্কৃতির মধ্যে বেশ মিল: প্রতিমন্ত্রী

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, হিমালয়কন্যা নেপালে নানা ধর্ম, বর্ণ ও কৃষ্টির মানুষ বসবাস করেন। একইভাবে বাংলাদেশেও। দুদেশের সংস্কৃতি ও কৃষ্টির মধ্যে বেশ মিল রয়েছে।

বাংলাদেশ-নেপাল কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত ‘চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার’ সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। ঢাকার নেপাল দূতাবাস, বাংলাদেশ-নেপাল ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি ও বাংলাদেশ বুক ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, নেপাল-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজকের এ চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন দুদেশের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও ভালোবাসার অনন্য নিদর্শন। এসময় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিশুদের অভিভাবকদের শুধু চিত্রাঙ্কন নয়, সংস্কৃতির অন্যান্য শাখায়ও তাদের বাচ্চাদের অংশগ্রহণ ও চর্চার করানোর আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ বুক ক্লাবের সভাপতি ও সাবেক রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান এবং বাংলাদেশ-নেপাল ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির সভাপতি লায়ন মশিউর আহমেদ।

নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি বলেন, ১৯৭২ সালের ৮ এপ্রিল দুদেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এরপর থেকেই অর্থনীতি, যোগাযোগ, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ সবক্ষেত্রেই দুদেশের মধ্যে সহযোগিতা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্রমপ্রসারমান।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে শিল্প, সংস্কৃতি, ভাষা, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারায় সাদৃশ্য রয়েছে। এ প্রতিযোগিতা আয়োজন বাংলাদেশ ও নেপালের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রতীক বহন করে। এসময় তিনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সব শিশুকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

দৈনিক চাঁদনী বাজার / সাজ্জাদ হোসাইন                 

উপরে